ডেস্ক রিপোর্ট : ফুলবাড়িয়া মানুষের দাবীর প্রেক্ষিতে মাননীয় বিভাগীয় কমিশনার মহোদয় আমাকে অনুরোধ জানিয়েছেন সরেজমিনে দেখার জন্য, সে কারণেই ফুলবাড়িয়ায় আসা।
ফুলবাড়িয়া পৌর শহরের ওয়াক ওয়ে নির্মাণে বড় প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে ভবন। যদি এ ভবন সরানো না হয়, তাহলে এ ওয়াক ওয়ে এর সুফল মানুষ পাবে না। আমি ইউএনও’র কাছ থেকে জানলাম এভবনটার সিএস এবং এসএ মালিক সরকার। সেক্ষেত্রে ভবনটা উচ্ছেদের একটা সুযোগ রয়েছে। আইনি পরিপালন সাপেক্ষে ভবনটা সরিয়ে ওয়াক ওয়ে নির্মাণ হলে এলাকার মানুষ উপকৃত হবে।
পাশাপাশি নদীর মাটির স্তুপ দেখা যাচ্ছে অসমতল। কোথাও অতিমাত্রায় উঁচু আবার কোথাও নিচু। এটাকে পানি উন্নয়ন বোর্ডের পক্ষ থেকে লেভেল করে দিলে নদীর সৌন্দর্যটা বৃদ্ধি পাবে পাশাপাশি মানুষের চলাচলের জন্যও সহজ হবে।
বৃহস্পতিবার ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়ায় আখালিয়া নদীর পুন: খনন কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ময়মনসিংহের জেলা প্রশাসক ও বিজ্ঞ জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মুফিদুল আলম এ সব কথা বলেন।
এর আগে তিনি আখালিয়া নদীর তীরে ১টি ফলজ ও ১টি ঔষধি গাছের চারা রোপন করেন। এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আরিফুল ইসলাম, জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যক্ষ মু. কামরুল হাসান মিলন, উপজেলা আমির ও উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা ফজলুল হক শামীম, সেক্রেটারি ডা: আব্দুর রাজ্জাক, উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান মো. কবির হোসেন, জেলা যুবদলের সহ সভাপতি আজাহারুল আলম রিপন, উপজেলা কৃষক দলের যুগ্ন আহবায়ক প্রভাষক রেজাউল করিম রাসেল, পৌর কৃষক দল সদস্য সচিব ফখর উদ্দিন মাসুম,সমাজ সেবক আবু রায়হান খোকা,বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনের নেতা অস্ত্ররু,যুবদলের আঃ আজিজ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে দশমাইল বাজারে একটি কমিউনিটি ক্লিনিক পরিদর্শন করেন এবং সেবা গ্রহিতাদের সাথে কথা বলেন।
এরপর ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা (নায়েব), ইউপি সচিব, উপজেলায় কর্মরত অফিসারদের সাথে মত বিনিময় করেন। উপজেলা পরিষদ, উপজেলা নির্বাহি অফিসারের কার্যালয়, উপজেলা ভূমি অফিস, পৌরসভা অফিস পরিদর্শন করেন।
https://slotbet.online/