ডেস্ক রিপোর্ট : বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার পদ লাভ করেছেন মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম। তিনি ময়মনসিংহের ফুলবাড়িয়া উপজেলার পুটিজানা ইউনিয়নের প্রয়াত ইউপি সদস্য নুরুল ইসলামের এর ২য় ছেলে। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) সকাল ১১.৩০ ঘটিকায় শহীদ সালাহউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট এর আর্মি স্কুল অব এডুকেশন এন্ড এডমিনিস্ট্রেশন এর ভারপ্রাপ্ত কমান্ড্যান্ট তাকে ওয়ারেন্ট অফিসার পদবীর র্যাংক ব্যাজ পরিয়ে দেন। এ সময় উক্ত প্রতিষ্ঠানের সকল অফিসার, জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার এবং নন-কমিশন্ড অফিসারবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
জানা যায়, মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ২০০০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন সৈনিক হিসাবে যোগদান করেন। এরপর তিনি এসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর হিসেবে ডেপুটেশনে র্যাব সদর দপ্তরে যোগদান করেন। ২০১১ সালে নন-কমিশন্ড অফিসার হিসেবে সার্জেন্ট পদবীতে পদোন্নতি লাভ করেন। তিনি চাকুরির পাশাপাশি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন ডিগ্রী হিসেবে বিএসএস এবং এলএল.বি সম্পন্ন করেন।
মঙ্গলবার তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জুনিয়র কমিশন্ড অফিসার হিসেবে ওয়ারেন্ট অফিসার পদে (১ম শ্রেণী, নন-ক্যাডার) পদোন্নতি পেলেন।
শফিক তার বাবা মায়ের দ্বিতীয় সন্তান। তার বড় ভাই মো: ছাইফুল ইসলাম বাংলাদেশ পুলিশের সাব ইন্সপেক্টর (এসআই) হিসাবে কর্মরত। ছোট ভাই রফিকুল ইসলাম বিমান বাহিনীর সাবেক নন-কমিশন্ড অফিসার এবং তিনি গ্রামের বাড়ি দেখাশুনা করেন। ছোট ২ বোনকে গ্রাজুয়েশন শেষে বিয়ে দিয়েছেন । সবার ছোট ভাই মফিদুল ইসলাম পলাশীহাটা দাখিল মাদ্রাসায় সহকারী শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন।
বিবাহিত জীবনে তিনি দুই ছেলে সন্তানের জনক।
শফিক মুঠো ফোনে জানান, আমার পদোন্নতিতে শুকরিয়া ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি আমার পদোন্নতির সাথে জড়িত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সংশ্লিষ্ট সকল সদস্যের প্রতি। বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো: মাইনুর রহমান, এসইউপি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, জেনারেল অফিসার কমান্ডিং, সদর দপ্তর আর্মি ট্রেনিং এন্ড ডকট্রিন কমান্ড মহোদয়ের প্রতি যিনি আমার পদোন্নতির চুড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছেন।
আমার সকল ফ্রেন্ড, ফলোয়ার্স এবং শুভাকাঙ্খিদের দোয়া চাই আমি যেন আমার উপর অর্পিত যে কোনো দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সাথে পালন করতে পারি।
https://slotbet.online/