আপডেট হয়েছেঃ
বুধবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ /
১০০
পড়া হয়েছে
ফুলবাড়িয়া : এলাকায় ভুয়া রেজিষ্ট্রারদের কারণে একদিকে সরকার রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অন্যদিকে লাইসেন্সপ্রাপ্ত বৈধ কাজীরা প্রকৃত ফিস থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। পাশাপাশি বাল্য বিবাহ, পারিবারিক কলহ নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। সর্বোপরি নিকাহ রেজিষ্ট্রির গুরুত্ব তুলে ধরতে ফুলবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহি অফিসারের কার্যালয়ে সকল নিকাহ রেজিষ্ট্রারদের নিয়ে ওয়ার্কসপ অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) ওয়ার্কসপের আয়োজন করে ওয়ার্ল্ড কনসার্ন বাংলাদেশ এর ইপজিয়া প্রকল্প। সভাপতিত্ব করেন ফুলবাড়িয়া উপজেলা নির্বাহি অফিসার মোহাম্মদ নাহিদুল করিম। এতে ১৩ টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার নিকাহ রেজিষ্ট্রাররা অংশ নিয়ে মতামত তুলে ধরেন। ওয়ার্কসপ সঞ্চালনায় ইপজিয়া প্রকল্পের প্রোগ্রাম অফিসার যিহিস্কেল ইজারদার।
আলোচনার মাধ্যমে নিম্নোক্ত বিষয়গুলো উঠে আসে।
‘সাব-কাজী’ নামক এক অবৈধ পন্থায় উপজেলাস্থ অথবা বাইরের উপজেলার একাধিক ব্যাক্তি সরকারি লাইসেন্স প্রাপ্ত না হয়ে বিয়ে পড়িয়ে যাচ্ছেন- যা সম্পূর্ণরূপে অবৈধ।
সরকারি লাইসেন্স প্রাপ্ত বিবাহ রেজিস্টার বা কাজীগণের ফি আইন দ্বারা নির্ধারিত, যা অনেকেই প্রদানে দ্বিধা বোধ করেন; এবং
সরকারি লাইসেন্স না নিয়েই অনেকেই ‘কাজী অফিস’ সাইন বোর্ড ব্যবহার করছেন- যা নীতি বহির্ভূত ও শাস্তিযোগ্য অপরাধ।
প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভায় সরকার নির্ধারিত লাইসেন্স প্রাপ্ত বিবাহ নিবন্ধক রয়েছেন। তারা সকল সময় সরকারি নীতিমালা ও আইন মেনে বিবাহ নিবন্ধনে সচেষ্ট থাকেন। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফুলবাড়ীয়া উপজেলায় সরকারি লাইসেন্সপ্রাপ্ত বিবাহ নিবন্ধকের ছবি সম্বলিত নাম ও ঠিকানা শীঘ্রই প্রকাশ করা হবে।
সরকার অনুমোদিত বিবাহ নিবন্ধক বা কাজী ব্যতীত বিবাহ সম্পন্ন করার অসুবিধাসমূহ-